শুক্রবার ১১ জুলাই, ২০২৫
সর্বশেষ:
ঢাকা, ১০ জুলাই: সুনামগঞ্জের হাওর অঞ্চলে একটি প্রাচীন প্রবাদ আছে, ‘বর্ষায় নাও, শুকনাই পাও’, যার অর্থ বৃষ্টিতে নৌকা, শুষ্ককালে হেঁটে যায়। চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তারা এগিয়ে: সরকারি নথি এবং নারী উদ্যোক্তারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ১ম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্ত:বিভাগ বিতর্ক উৎসব উদ্বোধন গ্রাহকদের দৈনন্দিন ডিজিটাল অভিজ্ঞতাকে নতুন রূপ দিতে নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে গ্রামীণফোন ওয়ান’ ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে জাপানের অধ্যাপকের সাক্ষাৎ ইউনিফা অ্যাকসেসরিজ বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৪ কোটি ৮৬ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে নতুন মার্কিন শুল্ক আরোপের ফলে বাংলাদেশের পোশাক খাতের বার্ষিক ক্ষতি হতে পারে ২.৫৭ বিলিয়ন ডলার দেশের প্রথম রোবটিক রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে পাইলট প্রকল্প শুরু বাংলাদেশ ব্যাংক স্টার্টআপ অর্থায়ন এবং যুব কর্মসংস্থান বৃদ্ধির জন্য নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ১ম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্ত:বিভাগ বিতর্ক উৎসব উদ্বোধন

ঢাকা, জুলাই ১০: ‘জুলাই অভ্যুত্থান: তারুণ্যের কন্ঠস্বর’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্ত:বিভাগ বিতর্ক উৎসব’ আজ ১০ জুলাই ২০২৫ বৃহস্পতিবার উদ্বোধন করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান আজ বিকেলে আর.সি মজুমদার আর্টস অডিটোরিয়ামে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই উৎসবের উদ্বোধন করেন। ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি’র (ডিইউডিএস) সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দু’দিনব্যাপী এই উৎসব আয়োজন করেছে । 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, ডিইউডিএস-এর চিফ মডারেটর অধ্যাপক ড. এস এম শামীম রেজা ও মডারেটর অধ্যাপক আমিরুস সালাত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি’র সভাপতি জুবায়ের হোসেন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রাগীব আনজুম অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, পৃথিবীব্যাপী স্বীকৃত জ্ঞান ও মুক্তবুদ্ধি চর্চার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো বিতর্ক। নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা এই বিতর্ক চর্চা অব্যাহত রেখেছি। তিনি বলেন, অনেক মানুষের অবদানের বিনিময়ে জুলাই অভ্যুত্থান সফল হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা আজকের এই স্বাধীনতা ও মুক্তবুদ্ধি চর্চার সুযোগ পেয়েছি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে উপজীব্য করে বিতর্ক উৎসব আয়োজন করায় তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।

উল্লেখ্য, ঐতিহাসিক জুলাই বিপ্লবের চেতনা ধারণ এবং ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানকে স্মরণীয় করে রাখতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এসব কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই বিতর্ক উৎসব আয়োজন করা হয়েছে। উৎসবের মূল পর্ব অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ ও ১২ জুলাই। সংসদীয় পদ্ধতিতে এই উৎসবের বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের ৫৪টি দল অংশ নিচ্ছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ১ম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্ত:বিভাগ বিতর্ক উৎসব উদ্বোধন

ঢাকা, ১০ জুলাই: ‘জুলাই অভ্যুত্থান: তারুণ্যের কন্ঠস্বর’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্ত:বিভাগ বিতর্ক উৎসব’ আজ ১০ জুলাই ২০২৫ বৃহস্পতিবার উদ্বোধন করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান আজ বিকেলে আর.সি মজুমদার আর্টস অডিটোরিয়ামে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই উৎসবের উদ্বোধন করেন। ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি’র (ডিইউডিএস) সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দু’দিনব্যাপী এই উৎসব আয়োজন করেছে । 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, ডিইউডিএস-এর চিফ মডারেটর অধ্যাপক ড. এস এম শামীম রেজা ও মডারেটর অধ্যাপক আমিরুস সালাত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি’র সভাপতি জুবায়ের হোসেন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রাগীব আনজুম অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, পৃথিবীব্যাপী স্বীকৃত জ্ঞান ও মুক্তবুদ্ধি চর্চার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো বিতর্ক। নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা এই বিতর্ক চর্চা অব্যাহত রেখেছি। তিনি বলেন, অনেক মানুষের অবদানের বিনিময়ে জুলাই অভ্যুত্থান সফল হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা আজকের এই স্বাধীনতা ও মুক্তবুদ্ধি চর্চার সুযোগ পেয়েছি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে উপজীব্য করে বিতর্ক উৎসব আয়োজন করায় তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।

উল্লেখ্য, ঐতিহাসিক জুলাই বিপ্লবের চেতনা ধারণ এবং ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানকে স্মরণীয় করে রাখতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এসব কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই বিতর্ক উৎসব আয়োজন করা হয়েছে। উৎসবের মূল পর্ব অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ ও ১২ জুলাই। সংসদীয় পদ্ধতিতে এই উৎসবের বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের ৫৪টি দল অংশ নিচ্ছে।