শনিবার ২৩ আগস্ট, ২০২৫
সর্বশেষ:
দুর্বল ব্যাংকে আটকা পড়েছে বিপিসি ও পেট্রোবাংলার ৩ হাজার কোটি টাকা পাকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি বিমান যোগাযোগে আগ্রহী বাংলাদেশ: বাণিজ্যমন্ত্রী সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদারে আত্মবিশ্বাসী সরকার: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জিরো ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল আইনত দন্ডনীয় বিমান টিকিটে এজেন্সির নাম এবং ভাড়া উল্লেখ করতে হবে: বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় গ্রাহক স্বার্থ রক্ষায় ৯টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাগণের আবেদন পর্যালোচনা কমিটির ২য় প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার নিকট পেশ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য এআই-ভিত্তিক ক্রেডিট স্কোরিং চালু করল কমিউনিটি ব্যাংক রোহিঙ্গা সমস্যাকে আন্তর্জাতিক ফোরামে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার প্রচেষ্টা জোরদার করছে<gwmw style="display:none;"></gwmw>

সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদারে আত্মবিশ্বাসী সরকার: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

ঢাকা, ২৩ আগস্ট: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, বাংলাদেশের সমৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল বাজারে রপ্তানি সম্প্রসারণ অপরিহার্য।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, রপ্তানি-কেন্দ্রিক প্রবৃদ্ধির মাধ্যমেই দেশ সমৃদ্ধ হবে। শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে আনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্য সমৃদ্ধির একটি নতুন পথ খুলেছে।শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর ডেইলি স্টার ভবনে ‘মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, মার্কিন পাল্টা শুল্ক আরোপের পর বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়েছে। সরকার দুর্বল বা অনভিজ্ঞ—এমন সমালোচনা সত্ত্বেও, এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিল যে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি সফল চুক্তি করতে পারবে।

তিনি আরও বলেন, এই আলোচনায় একটি সুদৃঢ় প্রস্তুতি ছিল। বিশেষ করে, অধ্যাপক ইউনূস মার্কিন সমাজকে খুব ভালোভাবে চেনেন, ড. খলিলুর রহমান বাণিজ্য বিষয়ে অভিজ্ঞ, এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা নিজেও একজন বড় রপ্তানিকারক হিসেবে বৈশ্বিক বাজার সম্পর্কে গভীর জ্ঞান রাখেন।

এসব সমন্বিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার কারণে বাংলাদেশ ভালো ফলাফল নিয়ে আসতে পেরেছে।

প্রেস সচিব উল্লেখ করেন, বাণিজ্য আলোচনা চলাকালীন বিষয়গুলো জনসম্মুখে প্রকাশ না করার একটি প্রথা রয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে কিছু মহল রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করেছে। তিনি বলেন, “ইন্দোনেশিয়া যখন আলোচনা করেছে তখন তো কিছুই প্রকাশ করেনি। কিন্তু এখানে আমরা দেখেছি যে, আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং খুবই ভালো প্রস্তুতি।”

শফিকুল আলম বলেন, “আমরা এমন একটা জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি, যেটা সবার জন্য লাভজনক।” তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, এই সফল আলোচনার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও নিবিড় ও উন্নত হবে।