রবিবার ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
কোনো ব্যাংকের মূলধন ও প্রভিশন ঘাটতি থাকলে ডিভিডেন্ড ও বোনাস দেওয়া যাবে না: গভর্নর আহসান এইচ মনসুর খেলাপির সংস্কৃতি নেই, তবুও এসএমই’র প্রধান চ্যালেঞ্জ ঋণপ্রাপ্তি, নীতিমালা সহজ করতে বললেন বিশেষজ্ঞরা ইইউ’র পণ্য সরবরাহে নতুন ডিউ ডিলিজেন্স আইন: চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে স্টারলিংকের অনুমোদিত রিসেলার হলো রবি শ্রম আইন সংস্কারে বাস্তবসম্মত ও বাস্তবভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের আহ্বান নিয়োগকর্তাদের পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে আর্থিক বরাদ্ধ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি বিজিএমইএ’র কৃতজ্ঞতা সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় ৪৯তম স্থানে নেমে গেলেন আজিজ খান বাংলাদেশকে দক্ষতায় এগিয়ে নিতে এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার সমুদ্রই হবে বিশ্ব বাণিজ্যের পথে বাংলাদেশের মহাসড়ক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় ৪৯তম স্থানে নেমে গেলেন আজিজ খান

ঢাকা: সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় নিজের অবস্থান ধরে রেখেছেন ব্যবসায়ী মুহাম্মদ আজিজ খান। তবে তার অবস্থান কিছুটা নিচে নেমেছে।

তিনি সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান।তার বেশিরভাগ ব্যবসা বাংলাদেশের ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে, যার প্রধান ক্রেতা এ দেশের সরকার। উচ্চ মুনাফা অর্জন করে তিনি ক্রমাগত তার ব্যবসার পরিধি বাড়িয়েছেন। পরবর্তীতে তিনি তার সম্পদ সিঙ্গাপুর স্টক মার্কেটে তালিকাভুক্ত করেন এবং সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে বেশ কয়েক বছর ধরে এই ধনীর তালিকায় স্থান পেয়ে আসছেন।

বুধবার সন্ধ্যায় প্রকাশিত তালিকায় মুহাম্মদ আজিজ খানের অবস্থান ৪৯তম। হিসাব অনুযায়ী, তার সম্পদের পরিমাণ ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত দুই বছরের তুলনায় তার সম্পদ কিছুটা কমেছে।মুহাম্মদ আজিজ খান বেশ কয়েক বছর ধরে সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় অবস্থান করছেন।

২০২৩ সালের তালিকায় তার অবস্থান ছিল ৪১তম এবং ২০২২ সালে তিনি ৪২তম স্থানে ছিলেন।সিঙ্গাপুরের তালিকায় তার অবস্থান ৪৯তম হলেও, বিশ্বের শতকোটিপতিদের তালিকায় তার স্থান ২৭৯০তম।তার সম্পদের মূল উৎস বিদ্যুৎ খাতের ব্যবসা। জানা গেছে, ২০১৯ সালে মুহাম্মদ আজিজ খান জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার কাছে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২২ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করে দেন।বাংলাদেশের নাগরিক ৭০ বছর বয়সী মুহাম্মদ আজিজ খান এক দশকের বেশি সময় ধরে সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা।

সামিট গ্রুপের বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতে ব্যবসা রয়েছে এবং তাদের সব সম্পদ বাংলাদেশেই অবস্থিত।সামিট গ্রুপের বিদ্যুৎ খাতের ব্যবসা পরিচালনা করে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল, যা সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত একটি হোল্ডিং কোম্পানি। তার পরিচিতিতে বলা হয়েছে, তিনি তিন সন্তানের জনক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন।