বুধবার ১৩ আগস্ট, ২০২৫
সর্বশেষ:
রেকর্ড ৩৯,০০০ কোটি টাকার কৃষিঋণ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা: স্থলপথে ৪ ধরনের পাটপণ্য রপ্তানি বন্ধ, শুধু মুম্বাই বন্দর খোলা আয়কর রিটার্ন দাখিল: ৫ শ্রেণির করদাতাকে ছাড়, অন্যদের জন্য বাধ্যতামূলক ইসলামী ব্যাংকগুলোর একীকরণ: অর্থনীতিবিদদের সাধুবাদ, তবে চ্যালেঞ্জের বিষয়ে সতর্কতা পোশাক খাতে সহযোগিতা নিয়ে কেমার্ট ও বিজিএমইএ’র আলোচনা বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৪০.০৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে চীনা কাইক্সি গ্রুপ বাংলাদেশ ব্যাংক ১২ আগস্ট নতুন ১০০ টাকার নোট প্রকাশ করবে বিশেষায়িত অঞ্চলে রপ্তানিকারকদের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণের নিয়ম শিথিল করল বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার স্থিতিশীল রাখতে ১১টি ব্যাংক থেকে ৮৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

মেঘনা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সংযোগের ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত

ঢাকা, ২৩ জুন : মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ (এমজিআই)-এর অধীনস্থ মেঘনা ইকোনমিক জোন লি. (এমইজেডএল) শিল্পাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি’র মেঘনাঘাট গ্রিড উপকেন্দ্র থেকে ২৩০ কেভি লেভেলে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণের লক্ষ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

সোমবার (২৩ জুন) ঢাকার খিলক্ষেতে অবস্থিত বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) সদর দপ্তরে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

চুক্তিতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন বিআরইবি’র সচিব দিলরূবা শিরাজী, পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি’র কোম্পানি সচিব মো. জাহাঙ্গীর আজাদ এবং এমজিআই’র চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোস্তফা কামাল।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিআরইবি সদস্য (বিতরণ ও পরিচালন) মো. আবদুর রহিম মল্লিক, সদস্য (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মো. শহিদুল ইসলাম, সদস্য (সমিতি ব্যবস্থাপনা) মো. আনোয়ার হোসেন, সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার শেখ মোহাম্মদ আলী (নারায়ণগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১), পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি’র সাব-ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার (সিস্টেম প্ল্যানিং) মো. মামুনুর রহমান, এমজিআই’র ডিরেক্টর ব্যারিস্টার তাসনিম মোস্তফা, কন্সালটেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. শরফুদ্দিন হোসেন (প্রাক্তন প্রধান প্রকৌশলী, পিজিসিবি), ডেপুটি অ্যাডভাইজার এ.কে.এম. মনোয়ার হোসেন আখন্দ এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এই চুক্তির মাধ্যমে মেঘনা ইকোনমিক জোনের শিল্পাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হবে, যা শিল্পকারখানা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।