বৃহস্পতিবার ১৭ এপ্রিল, ২০২৫
সর্বশেষ:
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে পাওয়ার-চায়নার প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক পরিচয়পত্রসহ ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণখেলাপিদের তালিকা চেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দু’দিনব্যাপীআন্তর্জাতিক কুইজ ফেস্ট শুরু ঢাবি ফলিত গণিত বিভাগের নবীন বরণও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঋণ কেলেঙ্কারির প্রভাবে ব্যাংকগুলির সিএসআর ব্যয় ৩৩ শতাংশ কমেছে অভিবাসন ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে আইওএমের সাথে ৫০ মিলিয়ন ইউরোর চুক্তি স্বাক্ষর করলো অর্থ মন্ত্রণালয় বিনিয়োগ ও শিল্পে সুষম প্রতিযোগিতা নিশ্চিতে সামঞ্জস্যপূর্ণ জ্বালানীর দর নির্ধারণের আহবান জানিয়েছে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা ঢাবিতে ষষ্ঠ বাংলাদেশ ইকনোমিকস সামিট শুরু তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন ও শিশুদের নিকট তামাক বিক্রয় নিষিদ্ধে প্রচারণা শুরু

বাংলাদেশ ব্যাংক রমজানের জন্য ৯০ দিনের ঋণের অধীনে ১১ টি খাদ্য সামগ্রী আমদানি সহজ করেছে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp
Share on print

ঢাকা, নভেম্বর ১১: পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ১১টি প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী আমদানির বিল বিলম্বিত করার অনুমতি দিয়েছে।পণ্যগুলো হলো- চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ডিম, ছোলা, মটর, মশলা ও খেজুর।

সোমবার (১১ নভেম্বর) বিবির বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে তা অবিলম্বে বাস্তবায়নের জন্য ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, “পবিত্র রমজান মাসে যৌক্তিক পর্যায়ে মূল্য বজায় রাখা এবং প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীর সুষ্ঠু সরবরাহের লক্ষ্যে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।, ছোলা, মটর, মশলা এবং খেজুর ব্যবহারের শর্তে সরবরাহকারী/ক্রেতার ক্রেডিট অধীনে ৯০ দিন পর্যন্ত।”

কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, আমদানির ক্ষেত্রে লেনদেনের সুবিধার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং এই সুবিধাটি ৩১ মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত প্রযোজ্য হবে।

এই সিদ্ধান্ত আমদানিকারকদের এসব পণ্য আমদানিতে সহায়তা করবে। কারণ রমজানের আগে ও আগে এসব পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়।

এর আগে গত ৬ নভেম্বর পণ্য আমদানিতে আগের শতভাগ মার্জিন বা নিরাপত্তা মূল্য শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন সেই মার্জিন নির্ধারিত হবে গ্রাহক-ব্যাংক সম্পর্কের ভিত্তিতে।

শিল্প সংশ্লিষ্টদের মতে, এলসি মার্জিন শিথিল করার কারণে আমদানিকারকদের কম নগদ প্রয়োজন হবে। এতে আমদানি ব্যয়ও কমবে।

আরও পড়ুন