রবিবার ২৭ জুলাই, ২০২৫
সর্বশেষ:
ব্যাংকিং খাতের পুনর্গঠনের জন্য ৩৫ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন, কারণ ৮০% তহবিল আত্মসাৎ হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা নির্বাচন বানচাল করারা অপচেষ্টাকে রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ইন্টেরিয়র ডিজাইন খাত: সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আইডেবের সংবাদ সম্মেলন বিজিএমইএ তে প্রয়াত আব্দুল্লাহ হিল রাকিবের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে বাংলাদেশের ঋণমানের দৃষ্টিভঙ্গি নেতিবাচক: এসঅ্যান্ডপি অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে জুন মাসে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি ৭% এর নিচে নেমে এসেছে মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ ব্যাংক খাতের সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ ব্যাংকে নতুন বিভাগ ‘ব্যাংক রেজুলেশন ডিপার্টমেন্ট’ বর্তমানবিচারব্যবস্থায়আর্থিকখাতকখনোইঘুরেদাঁড়াবেনা: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংক রমজানের জন্য ৯০ দিনের ঋণের অধীনে ১১ টি খাদ্য সামগ্রী আমদানি সহজ করেছে

ঢাকা, নভেম্বর ১১: পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ১১টি প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী আমদানির বিল বিলম্বিত করার অনুমতি দিয়েছে।পণ্যগুলো হলো- চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ডিম, ছোলা, মটর, মশলা ও খেজুর।

সোমবার (১১ নভেম্বর) বিবির বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে তা অবিলম্বে বাস্তবায়নের জন্য ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, “পবিত্র রমজান মাসে যৌক্তিক পর্যায়ে মূল্য বজায় রাখা এবং প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীর সুষ্ঠু সরবরাহের লক্ষ্যে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।, ছোলা, মটর, মশলা এবং খেজুর ব্যবহারের শর্তে সরবরাহকারী/ক্রেতার ক্রেডিট অধীনে ৯০ দিন পর্যন্ত।”

কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, আমদানির ক্ষেত্রে লেনদেনের সুবিধার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং এই সুবিধাটি ৩১ মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত প্রযোজ্য হবে।

এই সিদ্ধান্ত আমদানিকারকদের এসব পণ্য আমদানিতে সহায়তা করবে। কারণ রমজানের আগে ও আগে এসব পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়।

এর আগে গত ৬ নভেম্বর পণ্য আমদানিতে আগের শতভাগ মার্জিন বা নিরাপত্তা মূল্য শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন সেই মার্জিন নির্ধারিত হবে গ্রাহক-ব্যাংক সম্পর্কের ভিত্তিতে।

শিল্প সংশ্লিষ্টদের মতে, এলসি মার্জিন শিথিল করার কারণে আমদানিকারকদের কম নগদ প্রয়োজন হবে। এতে আমদানি ব্যয়ও কমবে।