বৃহস্পতিবার ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
ইইউ’র পণ্য সরবরাহে নতুন ডিউ ডিলিজেন্স আইন: চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে স্টারলিংকের অনুমোদিত রিসেলার হলো রবি শ্রম আইন সংস্কারে বাস্তবসম্মত ও বাস্তবভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের আহ্বান নিয়োগকর্তাদের পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে আর্থিক বরাদ্ধ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি বিজিএমইএ’র কৃতজ্ঞতা সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় ৪৯তম স্থানে নেমে গেলেন আজিজ খান বাংলাদেশকে দক্ষতায় এগিয়ে নিতে এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার সমুদ্রই হবে বিশ্ব বাণিজ্যের পথে বাংলাদেশের মহাসড়ক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও বিদেশি কর্মীদের নিরাপত্তা ছাড়পত্র পুরোপুরি ডিজিটাল হচ্ছে পোশাক শিল্পে টেকসই সরবরাহ চেইন নিশ্চিত করতে বিজিএমইএ-বায়ারস ফোরামের বৈঠক

বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে স্টারলিংকের অনুমোদিত রিসেলার হলো রবি

ঢাকা : দেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে স্টারলিংকের হাই-স্পিড ও লো-লেটেন্সি স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবার অনুমোদিত রিসেলার হলো রবি আজিয়াটা পিএলসি। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি স্টারলিংকের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

চুক্তির আওতায় লোকাল প্রায়োরিটি ও গ্লোবাল প্রায়োরিটি ভিত্তিক স্টারলিংকের সেবা আনার পরিকল্পনা করেছে রবি; যা স্থায়ী ও ভ্রাম্যমাণ উভয় সুবিধা দেবে। ভিডিও কনফারেন্সিং, ই-লার্নিং, ক্লাউড কম্পিউটিং এবং ডিজিটাল বাণিজ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল কার্যক্রমকে সমর্থন করার পাশাপাশি সারা দেশে ডিজিটাল বিভাজন কমাতেও এটি ভূমিকা রাখবে।

রবি তার এন্টারপ্রাইজ সেলস চ্যানেল এবং অনুমোদিত খুচরা বিক্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে এসব সেবা প্রদান করবে। এছাড়া গ্রামীণ এলাকায় সাশ্রয়ী ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে কমিউনিটি-শেয়ারিং ওয়াই-ফাই চালুর উদ্যোগ নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে কোম্পানিটির।

রবি আজিয়াটা পিএলসির চিফ কমার্শিয়াল অফিসার শিহাব আহমাদ বলেন,“বাংলাদেশের ডিজিটাল বিভাজন দূরীকরণের ক্ষেত্রে এটি একটি রূপান্তরমূলক পদক্ষেপ। প্রান্তিক অঞ্চলে উচ্চগতির স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনার মাধ্যমে স্থানীয় জনগণকে অপরিহার্য ডিজিটাল সেবা গ্রহণের সুযোগ দিচ্ছে রবি; যা অন্তর্ভুক্তি, উদ্ভাবন ও টেকসই অগ্রগতিকে বেগবান করবে।”

উদ্যোগটির মূল লক্ষ্য হলো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, সরকারি দপ্তর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র এবং দেশের প্রান্তিক গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে নির্ভরযোগ্য স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া—বিশেষত সেইসব অঞ্চলে যেখানে প্রচলিত নেটওয়ার্ক অবকাঠামো সীমিত বা অনুপস্থিত।