বুধবার ২৫ জুন, ২০২৫
সর্বশেষ:
কর ফাঁকিদাতাদের কাছ থেকে ৯ মাসে ৯৯৪ কোটি টাকা উদ্ধার: এনবিআর দেশের প্রথম স্থানীয়ভাবে হোস্টকৃত টিয়ার-৪ ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম চালু করলো এক্সেনটেক ‘বাজেট ২০২৫-২৬ : শিক্ষা ও কর্মসংস্থান’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত এলো গুগল পে, ক্যাশলেস ভবিষ্যতের দিকে আরও এক ধাপ অগ্রসর হলো বাংলাদেশ মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের: গভর্নর চুক্তি ভিত্তিক আমদানিতে ব্যাংকের আর্থিক দায় নেই: বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশের জন্য ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির মধ্যে ১.৩ বিলিয়ন ডলার অনুমোদন করেছে আইএমএফ এআইআইবি’র সাথে ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষর করলো বাংলাদেশ সংশোধিত মৎস্য নীতিমালায় অংশীজন পরামর্শ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশে সোনার দামের উঠানামা: ২০২৪ সালের বিশ্লেষণ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp
Share on print
ঢাকায় একটি সোনার দোকান

২০২৪ সালে বাংলাদেশের সোনার বাজার অত্যন্ত অস্থির ছিল। বছরটিতে মোট ৬২ বার সোনার দাম পরিবর্তন হয়েছে, যার মধ্যে ৩৫ বার দাম বেড়েছে এবং ২৭ বার কমেছে। বছরের শুরুতে ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ছিল ১ লক্ষ ১২ হাজার ৪৪১ টাকা এবং শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৩৮ হাজার ২৮৮ টাকা।

দামের উঠানামা: বছরের মধ্যে সোনার দামে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা এবং সর্বনিম্ন ছিল ১ লক্ষ ১০ হাজার ৬৯১ টাকা।

দাম বৃদ্ধির কারণ: সোনার দামের এই উঠানামার প্রধান কারণ হিসেবে বিশ্ববাজারে সোনার দামের পরিবর্তন, মুদ্রাস্ফীতি এবং স্থানীয় বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের ভারসাম্যহীনতা উল্লেখ করা যেতে পারে।

বাজুসের ভূমিকা: বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) নিয়মিতভাবে সোনার দাম নির্ধারণ করেছে এবং বাজারের পরিস্থিতি অনুযায়ী দাম পরিবর্তন করেছে।

দাম বৃদ্ধির প্রভাব: সোনার দামের এই উঠানামা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলেছে এবং সোনার বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

২০২৪ সাল সোনার বাজারের জন্য অত্যন্ত চঞ্চল এক বছর ছিল। সোনার দামের এই উঠানামা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকতে পারে। তাই সোনা কেনার আগে বাজারের পরিস্থিতি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা জরুরি।

আরও পড়ুন