সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
কর্মক্ষেত্রে আঘাতজনিত ক্ষতিপূরণ প্রদান শুরু করলো বেপজা ঢাকায় বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে ‘সাউথ এশিয়া ট্রেড ফেয়ার’ নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী ন্যাযতা যাচাইয়ে আইক্যাব ও এফআরসির মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ পিছিয়ে দেওয়ার অবস্থানে নেই বাংলাদেশ: ড. আনিসুজ্জামান পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া দ্রুত এগোচ্ছে: বাংলাদেশ ব্যাংক বস্ত্র বর্জ্য পুনর্ব্যবহার বাড়াতে নেদারল্যান্ডস সফরে বিজিএমইএ প্রতিনিধিদল ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির মুকুটে যুক্ত হলো নতুন পালক, পেল ডিউক অব এডিনবরার ‘এমপাওয়ারমেন্ট’ ট্রফি ব্যবহারিক ও নান্দনিকতাকে গুরুত্ব দিতে পাট উদ্যোক্তাদের আহ্বান: বাণিজ্য উপদেষ্টা জার্মান কূটনীতিক আনিয়া কেরস্টেন আমান বাংলাদেশ কারখানা পরিদর্শন করেছেন

বাংলাদেশে সোনার দামের উঠানামা: ২০২৪ সালের বিশ্লেষণ

ঢাকায় একটি সোনার দোকান

২০২৪ সালে বাংলাদেশের সোনার বাজার অত্যন্ত অস্থির ছিল। বছরটিতে মোট ৬২ বার সোনার দাম পরিবর্তন হয়েছে, যার মধ্যে ৩৫ বার দাম বেড়েছে এবং ২৭ বার কমেছে। বছরের শুরুতে ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ছিল ১ লক্ষ ১২ হাজার ৪৪১ টাকা এবং শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৩৮ হাজার ২৮৮ টাকা।

দামের উঠানামা: বছরের মধ্যে সোনার দামে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা এবং সর্বনিম্ন ছিল ১ লক্ষ ১০ হাজার ৬৯১ টাকা।

দাম বৃদ্ধির কারণ: সোনার দামের এই উঠানামার প্রধান কারণ হিসেবে বিশ্ববাজারে সোনার দামের পরিবর্তন, মুদ্রাস্ফীতি এবং স্থানীয় বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের ভারসাম্যহীনতা উল্লেখ করা যেতে পারে।

বাজুসের ভূমিকা: বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) নিয়মিতভাবে সোনার দাম নির্ধারণ করেছে এবং বাজারের পরিস্থিতি অনুযায়ী দাম পরিবর্তন করেছে।

দাম বৃদ্ধির প্রভাব: সোনার দামের এই উঠানামা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলেছে এবং সোনার বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

২০২৪ সাল সোনার বাজারের জন্য অত্যন্ত চঞ্চল এক বছর ছিল। সোনার দামের এই উঠানামা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকতে পারে। তাই সোনা কেনার আগে বাজারের পরিস্থিতি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা জরুরি।