শনিবার ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
খেলাপির সংস্কৃতি নেই, তবুও এসএমই’র প্রধান চ্যালেঞ্জ ঋণপ্রাপ্তি, নীতিমালা সহজ করতে বললেন বিশেষজ্ঞরা ইইউ’র পণ্য সরবরাহে নতুন ডিউ ডিলিজেন্স আইন: চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে স্টারলিংকের অনুমোদিত রিসেলার হলো রবি শ্রম আইন সংস্কারে বাস্তবসম্মত ও বাস্তবভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের আহ্বান নিয়োগকর্তাদের পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে আর্থিক বরাদ্ধ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি বিজিএমইএ’র কৃতজ্ঞতা সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় ৪৯তম স্থানে নেমে গেলেন আজিজ খান বাংলাদেশকে দক্ষতায় এগিয়ে নিতে এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার সমুদ্রই হবে বিশ্ব বাণিজ্যের পথে বাংলাদেশের মহাসড়ক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও বিদেশি কর্মীদের নিরাপত্তা ছাড়পত্র পুরোপুরি ডিজিটাল হচ্ছে

বাংলাদেশ ব্যাংকে রউফ তালুকদার এবং ২৪ জন সন্দেহভাজন কর্মকর্তার লকার খুঁজে পায়নি দুদক

ঢাকা, ৯ ফেব্রুয়ারি:- বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রাক্তন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ সন্দেহভাজন ২৫ জন কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রেজিস্টার বই এবং অন্যান্য নথিতে অভিযানের পর দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

“অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা যে ২৫ জন সন্দেহভাজন ব্যক্তির কাছে এসেছিলাম, তাদের নামে কোনও লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযানে দুদক আসবে,” তিনি আরও বলেন।

দুদকের পরিচালক সায়েমুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে বিভিন্ন পদের কর্মকর্তাদের অভিযোগ রয়েছে। অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের অনেকেই এখনও ব্যাংকে আছেন এবং অনেকেই প্রাক্তন কর্মকর্তা।

“কর্মকর্তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের খুলনা, বরিশাল এবং ঢাকা অফিসে আছেন।” “এখন পর্যন্ত প্রায় ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকার পাওয়া গেছে,” তিনি বলেন।

এর আগে রবিবার দুপুর ১২:৩০ টায় দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি দল লকার তল্লাশি করতে বাংলাদেশ ব্যাংকে আসে।

সেই সময় দুদকের মহাপরিচালক আখতার হোসেন বলেন, ‘দুদকের দল এখনও বাংলাদেশ ব্যাংকে অভিযান চালাচ্ছে।’

তিনি বলেন, “আমাদের দল বিশ্বাস করে যে লকারগুলিতে জ্ঞাত আয়ের বাইরের সম্পদ, বৈদেশিক টাকা এবং স্বর্ণালঙ্কার থাকতে পারে।”

তিনি আরও বলেন, “প্রায় ৩০০টি লকার আছে। প্রয়োজনে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী আরও ২-১ দিন সেখানে অভিযান চালানো যেতে পারে।”

আরও পড়ুন