ঢাকা, ৯ আগস্ট (ইউএনবি)– গত বছরের মতো এবারও আগস্ট মাসে বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ১৫ টাকা বা ২৪ শতাংশ পর্যন্ত দাম বেড়েছে, যা ভোক্তাদের জন্য দুর্ভোগ তৈরি করছে।
ভোক্তা অধিকার সংগঠনগুলো এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধে সরকারের হস্তক্ষেপ এবং বাজার তদারকি বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।
মূল্যবৃদ্ধির কারণ ও বাজার পরিস্থিতি
পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির পেছনে তিনটি প্রধান কারণ রয়েছে: প্রতিকূল আবহাওয়া, ভারত থেকে আমদানি বন্ধ এবং বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়া। যদিও ঢাকার কারওয়ান বাজারের মতো বড় পাইকারি বাজারগুলোতে পেঁয়াজের কোনো দৃশ্যমান সংকট নেই, তবু দাম অনেক বেশি। পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৭০ থেকে ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, আর খুচরা বাজারে এর দাম ৮০ টাকা পর্যন্ত পৌঁছেছে।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, পাবনা ও ফরিদপুরের মতো প্রধান পেঁয়াজ উৎপাদন অঞ্চল থেকে তাদের বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তাই কম দামে বিক্রি করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। এর ফলে অনেক ক্রেতা তাদের স্বাভাবিক চাহিদার চেয়ে কম পেঁয়াজ কিনছেন।
পাবনার একজন পাইকারি বিক্রেতা টেলিফোনে জানান যে, বর্তমানে বাজারে কেবল দেশি পেঁয়াজই আছে, কারণ ভারত থেকে আমদানি দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ। তিনি আরও বলেন, গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এবার লাভের আশায় কৃষকরা তাদের মজুদ ধরে রাখছেন।
ভোক্তা অধিকার সংগঠনের দাবি
কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন ইউ এন বিকে জানান, ব্যবসায়ীরা কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছেন। তিনি বলেন, দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকারের উচিত কার্যকর বাজার তদারকি এবং দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া। ভোক্তারা এখন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপের দাবি জানাচ্ছে।
পেঁয়াজের দামে ঊর্ধ্বগতি; ভোক্তা অধিকারের অ্যাকশন শুরু
এই ভিডিওটি পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পদক্ষেপ ও ব্যবসায়ীদের সাথে তাদের কথোপকথন তুলে ধরেছে।
সরবরাহ সংকট ও আমদানি বন্ধের কারণে পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বমুখী, হস্তক্ষেপ চাইছে ভোক্তারা
ঢাকা, ৯ আগস্ট : গত বছরের মতো এবারও আগস্ট মাসে বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ১৫ টাকা বা ২৪ শতাংশ পর্যন্ত দাম বেড়েছে, যা ভোক্তাদের জন্য দুর্ভোগ তৈরি করছে।
ভোক্তা অধিকার সংগঠনগুলো এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধে সরকারের হস্তক্ষেপ এবং বাজার তদারকি বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।
মূল্যবৃদ্ধির কারণ ও বাজার পরিস্থিতি
পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির পেছনে তিনটি প্রধান কারণ রয়েছে: প্রতিকূল আবহাওয়া, ভারত থেকে আমদানি বন্ধ এবং বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়া। যদিও ঢাকার কারওয়ান বাজারের মতো বড় পাইকারি বাজারগুলোতে পেঁয়াজের কোনো দৃশ্যমান সংকট নেই, তবু দাম অনেক বেশি। পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৭০ থেকে ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, আর খুচরা বাজারে এর দাম ৮০ টাকা পর্যন্ত পৌঁছেছে।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, পাবনা ও ফরিদপুরের মতো প্রধান পেঁয়াজ উৎপাদন অঞ্চল থেকে তাদের বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তাই কম দামে বিক্রি করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। এর ফলে অনেক ক্রেতা তাদের স্বাভাবিক চাহিদার চেয়ে কম পেঁয়াজ কিনছেন।
পাবনার একজন পাইকারি বিক্রেতা ইউ এন বিকে টেলিফোনে জানান যে, বর্তমানে বাজারে কেবল দেশি পেঁয়াজই আছে, কারণ ভারত থেকে আমদানি দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ। তিনি আরও বলেন, গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এবার লাভের আশায় কৃষকরা তাদের মজুদ ধরে রাখছেন।
ভোক্তা অধিকার সংগঠনের দাবি
কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন জানান, ব্যবসায়ীরা কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছেন। তিনি বলেন, দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকারের উচিত কার্যকর বাজার তদারকি এবং দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া। ভোক্তারা এখন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপের দাবি জানাচ্ছে।
পেঁয়াজের দামে ঊর্ধ্বগতি; ভোক্তা অধিকারের অ্যাকশন শুরু
এই ভিডিওটি পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পদক্ষেপ ও ব্যবসায়ীদের সাথে তাদের কথোপকথন তুলে ধরেছে।