শনিবার ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
খেলাপির সংস্কৃতি নেই, তবুও এসএমই’র প্রধান চ্যালেঞ্জ ঋণপ্রাপ্তি, নীতিমালা সহজ করতে বললেন বিশেষজ্ঞরা ইইউ’র পণ্য সরবরাহে নতুন ডিউ ডিলিজেন্স আইন: চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে স্টারলিংকের অনুমোদিত রিসেলার হলো রবি শ্রম আইন সংস্কারে বাস্তবসম্মত ও বাস্তবভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের আহ্বান নিয়োগকর্তাদের পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে আর্থিক বরাদ্ধ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি বিজিএমইএ’র কৃতজ্ঞতা সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় ৪৯তম স্থানে নেমে গেলেন আজিজ খান বাংলাদেশকে দক্ষতায় এগিয়ে নিতে এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার সমুদ্রই হবে বিশ্ব বাণিজ্যের পথে বাংলাদেশের মহাসড়ক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও বিদেশি কর্মীদের নিরাপত্তা ছাড়পত্র পুরোপুরি ডিজিটাল হচ্ছে

ব্যাংকে-তরল্য সংকট, কিছু সংকটাপন্ন ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আরও তারল্য সহায়তা চেয়েছে

ঢাকা, ১৯ মার্চ:-ঈদ-উল-ফিতরের আগে নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে কিছু সংকটাপন্ন ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আরও তারল্য সহায়তা চেয়েছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে যে আসন্ন ঈদে নগদ টাকা উত্তোলনের চাহিদা মেটাতে অর্ধ ডজন ব্যাংক ৫০০০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তা চেয়েছে।কিন্তু, কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক গ্যারান্টি স্কিমের অধীনে আর্থিকভাবে শক্তিশালী ব্যাংকগুলি থেকে ঋণ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।ইতিমধ্যে, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংক গ্যারান্টি স্কিমের অধীনে ঋণ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।২০২৪ সালের আগস্টে সরকার পরিবর্তনের পর, বাংলাদেশ ব্যাংক ৯টি ব্যাংককে ২৯০০০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তা দিয়েছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতে, এর মধ্যে ৫,৫০০ কোটি টাকা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (SIBL) এবং ৬,৫০০ কোটি টাকা ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে।এই অর্থের মধ্যে ন্যাশনাল ব্যাংককে ৫,০০০ কোটি টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংককে ২,০০০ কোটি টাকা, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংককে ২০০ কোটি টাকা, আইসিবি ইসলামী ব্যাংককে ১০০ কোটি টাকা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংককে ২,০০০ কোটি টাকা, এক্সিম ব্যাংককে ৮,৫০০ কোটি টাকা এবং এবি ব্যাংককে ২০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।