রবিবার ২০ জুলাই, ২০২৫
সর্বশেষ:
মার্কিন পাল্টা শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের বাস্তবসম্মত ও কৌশলগত প্রস্তুতি প্রয়োজন: ড. সেলিম রায়হান, সানেম এর নির্বাহী পরিচালক বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরতে চীনে সরকারি প্রতিনিধি দল ২০২৫ সালের জানুয়ারি-মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২১.৬% বৃদ্ধি পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদিত ২৫৩টি LEED আরএমজি কারখানার গর্বিত মালিক এখন বাংলাদেশ এসএমই খাতের ঋণ প্রাপ্তিতে সংগ্রাম: বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ বিতরণ বৃদ্ধির উদ্যোগ সত্ত্বেও সংকট গভীর পরিবহনে চাঁদাবাজি, দুর্বল বাজার মনিটরিং, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি, পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণ: ডিসিসিআই সংলাপে বক্তারা তুলা ও অন্যান্য ফাইবার আমদানিতে ২% আগাম আয়কর প্রত্যাহার করল এনবিআর ২০ মিলিয়ন ডলারের সাইবার জালিয়াতি বানচাল করার জন্য শ্রীলঙ্কার পিএবিসিকে সম্মানিত করল বাংলাদেশ ব্যাংক শুল্ক উদ্বেগের মধ্যে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কৌশলগত সমাধান হিসেবে ইউএস কটনকে দেখা হচ্ছে

বাংলাদেশ ব্যাংকে রউফ তালুকদার এবং ২৪ জন সন্দেহভাজন কর্মকর্তার লকার খুঁজে পায়নি দুদক

ঢাকা, ৯ ফেব্রুয়ারি:- বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রাক্তন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ সন্দেহভাজন ২৫ জন কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রেজিস্টার বই এবং অন্যান্য নথিতে অভিযানের পর দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

“অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা যে ২৫ জন সন্দেহভাজন ব্যক্তির কাছে এসেছিলাম, তাদের নামে কোনও লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযানে দুদক আসবে,” তিনি আরও বলেন।

দুদকের পরিচালক সায়েমুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে বিভিন্ন পদের কর্মকর্তাদের অভিযোগ রয়েছে। অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের অনেকেই এখনও ব্যাংকে আছেন এবং অনেকেই প্রাক্তন কর্মকর্তা।

“কর্মকর্তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের খুলনা, বরিশাল এবং ঢাকা অফিসে আছেন।” “এখন পর্যন্ত প্রায় ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকার পাওয়া গেছে,” তিনি বলেন।

এর আগে রবিবার দুপুর ১২:৩০ টায় দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি দল লকার তল্লাশি করতে বাংলাদেশ ব্যাংকে আসে।

সেই সময় দুদকের মহাপরিচালক আখতার হোসেন বলেন, ‘দুদকের দল এখনও বাংলাদেশ ব্যাংকে অভিযান চালাচ্ছে।’

তিনি বলেন, “আমাদের দল বিশ্বাস করে যে লকারগুলিতে জ্ঞাত আয়ের বাইরের সম্পদ, বৈদেশিক টাকা এবং স্বর্ণালঙ্কার থাকতে পারে।”

তিনি আরও বলেন, “প্রায় ৩০০টি লকার আছে। প্রয়োজনে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী আরও ২-১ দিন সেখানে অভিযান চালানো যেতে পারে।”