বুধবার ১৬ এপ্রিল, ২০২৫
সর্বশেষ:
বিনিয়োগ ও শিল্পে সুষম প্রতিযোগিতা নিশ্চিতে সামঞ্জস্যপূর্ণ জ্বালানীর দর নির্ধারণের আহবান জানিয়েছে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা ঢাবিতে ষষ্ঠ বাংলাদেশ ইকনোমিকস সামিট শুরু তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন ও শিশুদের নিকট তামাক বিক্রয় নিষিদ্ধে প্রচারণা শুরু ঢাকায় হাবিব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ নাসির সেলিম বাংলা নববর্ষ ১৪৩২, পহেলা বৈশাখ উদযাপনের জন্য প্রস্তুত জাতি বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৬.৩৮ বিলিয়ন ডলার ঢাবি’র বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা সকাল ৯টায় শুরু অর্থায়নের ঝুঁকি-ভিত্তিক তত্ত্বাবধানে ব্যাংক কর্মকর্তাদের কঠোর হতে হবে: গভর্নর ‘বৈসাবি’উৎসব বাঙালী পাহাড়িদের মধ্যে কিভাবে এলো?

বাংলাদেশের অর্থণীতির জন্য সুখবর: রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে ভর করে কমলো বাণিজ্য ঘাটতি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp
Share on print

ঢাকা, ৩এপ্রিল:-দেশের অর্থনীতিতে যেন কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস! এতদিন ধরে বাণিজ্য ঘাটতি আর দেনার চাপে হাঁসফাঁস অবস্থা ছিল। তবে, সাম্প্রতিক খবরে একটু আশার আলো দেখা যাচ্ছে। প্রবাসীদের পাঠানো টাকা বা রেমিট্যান্স বেড়েছে, আর আমাদের রপ্তানিও ভালো হচ্ছে। জিনিসপত্রের দামটা ঠিকঠাক পাওয়ায়, আয়ও বাড়ছে।

অন্যদিকে, কলকারখানার জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল বা যন্ত্রপাতি আমদানিও খুব বেশি বাড়েনি। তাই, আমদানি-রপ্তানির হিসাবে ঘাটতিটা কমে এসেছে। মানে, আমরা যত টাকা খরচ করছি, তার চেয়ে আয়টা একটু ভালো হচ্ছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব বলছে, গত আট মাসে রপ্তানি বেড়েছে, আমদানিও হয়েছে। তবে, আগের বছরের তুলনায় ঘাটতিটা কিছুটা কমেছে। এটা আমাদের জন্য ভালো খবর, কারণ এর ফলে জিনিসপত্রের দামও হয়তো একটু নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

আর প্রবাসীরাও যেন দেশের কথা ভেবে বেশি বেশি টাকা পাঠাচ্ছেন। গত বছরের তুলনায় এ বছর তাদের পাঠানো টাকা অনেক বেড়েছে। সব মিলিয়ে, অর্থনীতিতে যেন একটু স্বস্তির হাওয়া বইছে।”

·  দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের চলতি হিসাবের নেতিবাচক অবস্থা কমেছে এবং বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণও কমে এসেছে।

·  চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য ইতিবাচক দিকে প্রবাহিত হয়েছে।

·  বিশেষজ্ঞদের মতে, রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি এবং রপ্তানি আয় বৃদ্ধির কারণে এমনটা হয়েছে।

·  শিল্পের কাঁচামাল ও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির ব্যয় খুব একটা বাড়েনি, তাই বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ কমে এসেছে।

·  কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ৩,০৩৭ কোটি ৭০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে এবং ৪,৩৭৩ কোটি ৪০ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছে।

·  বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ১,৩৭০ কোটি ডলার।

·  আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪.৪১ শতাংশ ঘাটতি কমেছে।

·  চলতি হিসাবের লেনদেনে ঋণাত্মক অবস্থান কমেছে।

·  জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রবাসীরা মোট ১৮.৪৮ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২.৬ শতাংশ বেশি।

আরও পড়ুন