সোমবার ৩ নভেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
অস্ত্র রপ্তানির লক্ষ্য: ‘ডিফেন্স ইকোনমিক জোন’ স্থাপনে জমি খুঁজছে বাংলাদেশ বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব: মন্ত্রীর পূর্ণ মর্যাদা পেতে পারেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর<gwmw style="display:none;"></gwmw> ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে অক্টোবরে রেমিট্যান্স ২.৫৬ বিলিয়ন ডলারে: গতি কমেছে আগের মাসের তুলনায় এসএমইখাতকেঅর্থনীতিরমূলচালিকাশক্তিতেরূপান্তরেরউদ্যোগ: ৪বৈঠকশেষেযুগান্তকারীসিদ্ধান্ত হালাল পণ্য রপ্তানি বাড়াতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান চুক্তি: বিএসটিআই সনদ পাবে পাকিস্তানে স্বীকৃতি জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী হলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করবে বিএনপি: আমীর খসরু হবিগঞ্জ গ্যাস ফিল্ডের ৫ নম্বর কূপে ওয়ার্কওভার কাজ শুরু: উৎপাদন বাড়বে ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট ডিসিসিআই আলোচনায় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য ‘স্মার্ট মানবসম্পদ’ উন্নয়নে জোর মানব পাচার, অস্থিতিশীলতায় বাংলাদেশের পাসপোর্টের উপর বৈশ্বিক আস্থায় সংকট

দক্ষিণ এশিয়ার কৃষি রূপান্তরে সার্কের উদ্যোগে শুরু আঞ্চলিক সভা

সার্ক কৃষি কেন্দ্র কর্তৃক আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ভার্চুয়াল আঞ্চলিক পরামর্শ সভা “সার্ক সদস্য রাষ্ট্রসমূহে পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতির প্রসার” শীর্ষক অনুষ্ঠান সোমবার (৪ আগস্ট ২০২৫) শুরু হয়েছে। এটি আগামী বুধবার (৬ আগস্ট ২০২৫) শেষ হবে। এতে সার্ক সদস্য দেশসমূহের প্রতিনিধিবৃন্দ, বিভিন্ন কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করছেন। এই আঞ্চলিক পরামর্শ সভার মূল লক্ষ্য হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষয়িষ্ণু মাটির পুনরুদ্ধার, জীববৈচিত্র্য বৃদ্ধি এবং জলবায়ু সহনশীল কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতে আঞ্চলিক সহযোগিতা, জ্ঞান বিনিময় এবং নীতিগত সমন্বয় জোরদার করা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব (সার্ক ও বিমসটেক) আবদুল মোতালেব সরকার। তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতির প্রসার সময়ের দাবি। মাটির স্বাস্থ্যের পুনরুদ্ধার, ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বাস্তবভিত্তিক কৌশল গ্রহণের মাধ্যমে এই পরিবর্তন সম্ভব। এ ক্ষেত্রে সার্ক কৃষি কেন্দ্রকে নেতৃত্ব দিতে হবে, যা জীববৈচিত্র্য রক্ষায়ও সহায়ক হবে।”

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব ও স্বাগত বক্তব্য দেন করেন সার্ক কৃষি কেন্দ্রের পরিচালক ড. মোঃ হারুনূর রশীদ। এসময় তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় টেকসই ও উদ্ভাবনী কৃষি চর্চা প্রসারে সার্ক কৃষি কেন্দ্র নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতি- পরিবেশগত সমস্যা মোকাবেলায় সহায়ক হওয়ার পাশাপাশি কৃষি ব্যবস্থার দীর্ঘমেয়াদি উৎপাদনশীলতা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে।”

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নেপালের সার্ক সচিবালয়ের পরিচালক (এআরডি ও এসডিএফ) তানভীর আহমেদ তরফদার। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, “পুনরুজ্জীবিত কৃষি শুধু পরিবেশ ও মাটির স্বাস্থ্য উন্নত করে না, এটি অর্থনৈতিকভাবে কৃষকদের জন্য লাভজনকও। এই পদ্ধতির বিস্তার ঘটাতে আঞ্চলিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব গুরুত্বপূর্ণ।”

অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ উপস্থাপনায় অংশ নেন ইন্টারন্যাশনাল মেইজ অ্যান্ড হুইট ইমপ্রুভমেন্ট সেন্টার, বাংলাদেশের সিনিয়র সায়েন্টিস্ট ও ক্রপিং সিস্টেম অ্যাগ্রোনমিস্ট ড. দেবাশীষ চক্রবর্তী এবং সার্ক কৃষি কেন্দ্রের সিনিয়র প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট (ফসল) ড. সিকান্দার খান তানভীর । তাঁরা যথাক্রমে “রিজেনারেটিভ কৃষি: মাটি, বিজ্ঞান ও সংরক্ষণের মাধ্যমে পৃথিবীর ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা”এবং পরামর্শ সভার উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম সম্পর্কে উপস্থাপনা দেন।

সভার প্রথম দিনে সার্ক সদস্য রাষ্ট্রসমূহের মনোনীত বিজ্ঞানী ও ফোকাল পয়েন্ট প্রতিনিধিরা দেশভিত্তিক উপস্থাপনা প্রদান করেন। এতে দেশগুলোর রিজেনারেটিভ কৃষি সংক্রান্ত বর্তমান অবস্থা, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়।

দক্ষিণ এশিয়ার কৃষি রূপান্তরে সার্কের উদ্যোগে শুরু আঞ্চলিক সভা _

সার্ক কৃষি কেন্দ্র কর্তৃক আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ভার্চুয়াল আঞ্চলিক পরামর্শ সভা “সার্ক সদস্য রাষ্ট্রসমূহে পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতির প্রসার” শীর্ষক অনুষ্ঠান সোমবার (৪ আগস্ট ২০২৫) শুরু হয়েছে। এটি আগামী বুধবার (৬ আগস্ট ২০২৫) শেষ হবে। এতে সার্ক সদস্য দেশসমূহের প্রতিনিধিবৃন্দ, বিভিন্ন কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করছেন। এই আঞ্চলিক পরামর্শ সভার মূল লক্ষ্য হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষয়িষ্ণু মাটির পুনরুদ্ধার, জীববৈচিত্র্য বৃদ্ধি এবং জলবায়ু সহনশীল কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতে আঞ্চলিক সহযোগিতা, জ্ঞান বিনিময় এবং নীতিগত সমন্বয় জোরদার করা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব (সার্ক ও বিমসটেক) আবদুল মোতালেব সরকার। তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতির প্রসার সময়ের দাবি। মাটির স্বাস্থ্যের পুনরুদ্ধার, ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বাস্তবভিত্তিক কৌশল গ্রহণের মাধ্যমে এই পরিবর্তন সম্ভব। এ ক্ষেত্রে সার্ক কৃষি কেন্দ্রকে নেতৃত্ব দিতে হবে, যা জীববৈচিত্র্য রক্ষায়ও সহায়ক হবে।”

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব ও স্বাগত বক্তব্য দেন করেন সার্ক কৃষি কেন্দ্রের পরিচালক ড. মোঃ হারুনূর রশীদ। এসময় তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় টেকসই ও উদ্ভাবনী কৃষি চর্চা প্রসারে সার্ক কৃষি কেন্দ্র নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতি- পরিবেশগত সমস্যা মোকাবেলায় সহায়ক হওয়ার পাশাপাশি কৃষি ব্যবস্থার দীর্ঘমেয়াদি উৎপাদনশীলতা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে।”

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নেপালের সার্ক সচিবালয়ের পরিচালক (এআরডি ও এসডিএফ) তানভীর আহমেদ তরফদার। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, “পুনরুজ্জীবিত কৃষি শুধু পরিবেশ ও মাটির স্বাস্থ্য উন্নত করে না, এটি অর্থনৈতিকভাবে কৃষকদের জন্য লাভজনকও। এই পদ্ধতির বিস্তার ঘটাতে আঞ্চলিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব গুরুত্বপূর্ণ।”

অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ উপস্থাপনায় অংশ নেন ইন্টারন্যাশনাল মেইজ অ্যান্ড হুইট ইমপ্রুভমেন্ট সেন্টার, বাংলাদেশের সিনিয়র সায়েন্টিস্ট ও ক্রপিং সিস্টেম অ্যাগ্রোনমিস্ট ড. দেবাশীষ চক্রবর্তী এবং সার্ক কৃষি কেন্দ্রের সিনিয়র প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট (ফসল) ড. সিকান্দার খান তানভীর । তাঁরা যথাক্রমে “রিজেনারেটিভ কৃষি: মাটি, বিজ্ঞান ও সংরক্ষণের মাধ্যমে পৃথিবীর ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা”এবং পরামর্শ সভার উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম সম্পর্কে উপস্থাপনা দেন।

সভার প্রথম দিনে সার্ক সদস্য রাষ্ট্রসমূহের মনোনীত বিজ্ঞানী ও ফোকাল পয়েন্ট প্রতিনিধিরা দেশভিত্তিক উপস্থাপনা প্রদান করেন। এতে দেশগুলোর রিজেনারেটিভ কৃষি সংক্রান্ত বর্তমান অবস্থা, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়।

দক্ষিণ এশিয়ার কৃষি রূপান্তরে সার্কের উদ্যোগে শুরু আঞ্চলিক সভা

ঢাকা, আগস্ট ৪: সার্ক কৃষি কেন্দ্র কর্তৃক আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ভার্চুয়াল আঞ্চলিক পরামর্শ সভা “সার্ক সদস্য রাষ্ট্রসমূহে পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতির প্রসার” শীর্ষক অনুষ্ঠান সোমবার (৪ আগস্ট ২০২৫) শুরু হয়েছে। এটি আগামী বুধবার (৬ আগস্ট ২০২৫) শেষ হবে। এতে সার্ক সদস্য দেশসমূহের প্রতিনিধিবৃন্দ, বিভিন্ন কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করছেন। এই আঞ্চলিক পরামর্শ সভার মূল লক্ষ্য হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষয়িষ্ণু মাটির পুনরুদ্ধার, জীববৈচিত্র্য বৃদ্ধি এবং জলবায়ু সহনশীল কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতে আঞ্চলিক সহযোগিতা, জ্ঞান বিনিময় এবং নীতিগত সমন্বয় জোরদার করা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব (সার্ক ও বিমসটেক) আবদুল মোতালেব সরকার। তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতির প্রসার সময়ের দাবি। মাটির স্বাস্থ্যের পুনরুদ্ধার, ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বাস্তবভিত্তিক কৌশল গ্রহণের মাধ্যমে এই পরিবর্তন সম্ভব। এ ক্ষেত্রে সার্ক কৃষি কেন্দ্রকে নেতৃত্ব দিতে হবে, যা জীববৈচিত্র্য রক্ষায়ও সহায়ক হবে।”

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব ও স্বাগত বক্তব্য দেন করেন সার্ক কৃষি কেন্দ্রের পরিচালক ড. মোঃ হারুনূর রশীদ। এসময় তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় টেকসই ও উদ্ভাবনী কৃষি চর্চা প্রসারে সার্ক কৃষি কেন্দ্র নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। পুনরুজ্জীবিত কৃষি পদ্ধতি- পরিবেশগত সমস্যা মোকাবেলায় সহায়ক হওয়ার পাশাপাশি কৃষি ব্যবস্থার দীর্ঘমেয়াদি উৎপাদনশীলতা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে।”

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নেপালের সার্ক সচিবালয়ের পরিচালক (এআরডি ও এসডিএফ) তানভীর আহমেদ তরফদার। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, “পুনরুজ্জীবিত কৃষি শুধু পরিবেশ ও মাটির স্বাস্থ্য উন্নত করে না, এটি অর্থনৈতিকভাবে কৃষকদের জন্য লাভজনকও। এই পদ্ধতির বিস্তার ঘটাতে আঞ্চলিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব গুরুত্বপূর্ণ।”

অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ উপস্থাপনায় অংশ নেন ইন্টারন্যাশনাল মেইজ অ্যান্ড হুইট ইমপ্রুভমেন্ট সেন্টার, বাংলাদেশের সিনিয়র সায়েন্টিস্ট ও ক্রপিং সিস্টেম অ্যাগ্রোনমিস্ট ড. দেবাশীষ চক্রবর্তী এবং সার্ক কৃষি কেন্দ্রের সিনিয়র প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট (ফসল) ড. সিকান্দার খান তানভীর । তাঁরা যথাক্রমে “রিজেনারেটিভ কৃষি: মাটি, বিজ্ঞান ও সংরক্ষণের মাধ্যমে পৃথিবীর ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা”এবং পরামর্শ সভার উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম সম্পর্কে উপস্থাপনা দেন।

সভার প্রথম দিনে সার্ক সদস্য রাষ্ট্রসমূহের মনোনীত বিজ্ঞানী ও ফোকাল পয়েন্ট প্রতিনিধিরা দেশভিত্তিক উপস্থাপনা প্রদান করেন। এতে দেশগুলোর রিজেনারেটিভ কৃষি সংক্রান্ত বর্তমান অবস্থা, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়।