শুক্রবার ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
শীর্ষস্থানীয় পোশাক ব্র্যান্ড স্ট্যানলি ও বিজিএমইএ এর মধ্যে বৈঠক, পোশাক শিল্পে টেকসই উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা জাতীয় নির্বাচন ও রমজানের কারণে এগিয়ে আনা হলো অমর একুশে বইমেলা ব্যাংকগুলোর সিএসআর ব্যয় দশ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন, রাজনৈতিক কারণ বলছেন শংশ্লিস্টরা কৃষির হাত ধরেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে-বাংলাদেশ : ব্যাকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর<gwmw style="display:none;"></gwmw><gwmw style="display:none;"></gwmw> ঢাকায় শুরু হলো ৪ দিনব্যাপী “সাউথ এশিয়া ট্রেড ফেয়ার” ইসলামী ব্যাংক পেলো ‘মোস্ট আউটস্ট্যান্ডিং ইসলামিক ব্যাংক ২০২৫’ পুরস্কার নগদ টাকার ব্যবহার কমাতে ক্যাশলেস লেনদেনের ওপর জোর, বছরে খরচ সাশ্রয় হবে ১.৬৫ লাখ কোটি টাকা কুঁড়ার তেল রপ্তানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল এনবিআর ইসলামী ব্যাংক থেকে ৩৬৩ কোটি টাকা আত্মসাত: এস আলম ও নাবিল গ্রুপের মালিকসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

কুঁড়ার তেল রপ্তানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল এনবিআর

ঢাকা: দেশের অভ্যন্তরীণ বাজার স্থিতিশীল রাখতে চালের কুঁড়ার তেল (রাইস ব্র্যান অয়েল) রপ্তানিতে ২০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বা রেগুলেটরি ডিউটি (আরডি) আরোপ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়, যেখানে এনবিআরের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান সই করেছেন।

এর আগে গত জুলাই মাসে কুঁড়ার তেলে আরোপিত ২৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। এরপর থেকেই বাংলাদেশ রাইস ব্র্যান অয়েল মিলস অ্যাসোসিয়েশন রপ্তানিতে শুল্ক আরোপের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছিল। তাদের এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই এনবিআর এই নতুন শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিল।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এখন থেকে কোনো প্রতিষ্ঠান পরিশোধিত বা অপরিশোধিত যেকোনো ধরনের কুঁড়ার তেল রপ্তানি করতে চাইলে পণ্যের মূল্যের উপর ২০ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে।

বর্তমানে দেশে ভোজ্যতেলের বার্ষিক চাহিদা ২২ থেকে ২৩ লাখ টন, যার প্রায় ৯০ শতাংশ পূরণ করা হয় আমদানি করা অপরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেল পরিশোধন করে। বাংলাদেশ রাইস ব্র্যান অয়েল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, দেশে মোট ২১টি রাইস ব্র্যান অয়েল মিল রয়েছে, যেগুলোর বার্ষিক উৎপাদন সক্ষমতা ৪ লাখ ৫৩ হাজার টন। এক দশক ধরে বাংলাদেশে এই তেলের উৎপাদন ও বিক্রি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১১ সালে পাবনার রশিদ অয়েল মিলস লিমিটেড ‘হোয়াইট গোল্ড’ ব্র্যান্ড নামে প্রথম বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে। পরবর্তীতে আরও বেশ কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠান এই শিল্পে যুক্ত হয়।