শনিবার ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
খেলাপির সংস্কৃতি নেই, তবুও এসএমই’র প্রধান চ্যালেঞ্জ ঋণপ্রাপ্তি, নীতিমালা সহজ করতে বললেন বিশেষজ্ঞরা ইইউ’র পণ্য সরবরাহে নতুন ডিউ ডিলিজেন্স আইন: চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে স্টারলিংকের অনুমোদিত রিসেলার হলো রবি শ্রম আইন সংস্কারে বাস্তবসম্মত ও বাস্তবভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের আহ্বান নিয়োগকর্তাদের পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে আর্থিক বরাদ্ধ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি বিজিএমইএ’র কৃতজ্ঞতা সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় ৪৯তম স্থানে নেমে গেলেন আজিজ খান বাংলাদেশকে দক্ষতায় এগিয়ে নিতে এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার সমুদ্রই হবে বিশ্ব বাণিজ্যের পথে বাংলাদেশের মহাসড়ক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও বিদেশি কর্মীদের নিরাপত্তা ছাড়পত্র পুরোপুরি ডিজিটাল হচ্ছে

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়েছে। এই পরিবর্তনের মধ্যে কিছু কোম্পানির উন্নতি হয়েছে, আবার কিছু কোম্পানির অবনতি হয়েছে।

যেসব কোম্পানির উন্নতি হয়েছে:

  • বিচাটেক: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।
  • ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স: এই কোম্পানিটিও ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।

যেসব কোম্পানির অবনতি হয়েছে:

  • জেনেক্সিল: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • সাইফপাওয়ার: এই কোম্পানিটিও ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • আরামিট: এই কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • শেফার্ড: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • এআইএল: এই কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।

সাধারণত, যেসব কোম্পানি তাদের ঘোষিত লভ্যাংশ দিতে ব্যর্থ হয়, তাদের ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। অন্যদিকে, যেসব কোম্পানি তাদের লভ্যাংশ ঘোষণা ও বিতরণ করে, তাদের ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের নিয়ম অনুযায়ী, ‘এ’ ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হতে হলে কোম্পানিকে নিয়মিত বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে হবে এবং আর্থিক বছর শেষে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ বা তার বেশি লভ্যাংশ দিতে হবে।

অন্যদিকে, যেসব কোম্পানি নিয়মিত এজিএম করে না, লভ্যাংশ দেয় না, অথবা যাদের উৎপাদন ছয় মাসের বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকে, তাদের ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।