শুক্রবার ৬ জুন, ২০২৫
সর্বশেষ:
ইতিবাচক বাজেট লক্ষ্যমাত্রা সত্ত্বেও করের বোঝা অর্থনীতি পুনুরুদ্ধারের চেষ্টাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে : বাজেট প্রতিক্রিয়ায় ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার প্রাইমার্ক এর কান্ট্রি কন্ট্রোলার ফিলিপ্পো পোগি’র প্রতি বিজিএমইএ এর শ্রদ্ধাঞ্জলী অনলাইন ট্রেডিংয়ের উপর কর কমানোর পরামর্শ দিয়ে বাজেটকে স্বাগত জানালো আইসিএবি অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য বাজেট প্রদানে অন্তবর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ: এবি পার্টি বাংলাদেশ ১১ মাসে ৪৪.৯৪ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে ইন্টান্যাশনাল বিসনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ এক মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদুল আযহা উপলক্ষে নিরাপত্তা জোরদারে ব্যবস্থা সকল সূচক ইতিবাচক, বাজেটে নির্ধারিত সময়ের আগেই মুদ্রাস্ফীতি কমে আসবে: গভর্নর সরকার ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ১০০টি ছোট হিমাগার নির্মাণ করবে, যেখানে মৌসুমি সবজি সংরক্ষণ করা হবে: কৃষি উপদেষ্টা

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp
Share on print

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়েছে। এই পরিবর্তনের মধ্যে কিছু কোম্পানির উন্নতি হয়েছে, আবার কিছু কোম্পানির অবনতি হয়েছে।

যেসব কোম্পানির উন্নতি হয়েছে:

  • বিচাটেক: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।
  • ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স: এই কোম্পানিটিও ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।

যেসব কোম্পানির অবনতি হয়েছে:

  • জেনেক্সিল: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • সাইফপাওয়ার: এই কোম্পানিটিও ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • আরামিট: এই কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • শেফার্ড: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • এআইএল: এই কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।

সাধারণত, যেসব কোম্পানি তাদের ঘোষিত লভ্যাংশ দিতে ব্যর্থ হয়, তাদের ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। অন্যদিকে, যেসব কোম্পানি তাদের লভ্যাংশ ঘোষণা ও বিতরণ করে, তাদের ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের নিয়ম অনুযায়ী, ‘এ’ ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হতে হলে কোম্পানিকে নিয়মিত বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে হবে এবং আর্থিক বছর শেষে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ বা তার বেশি লভ্যাংশ দিতে হবে।

অন্যদিকে, যেসব কোম্পানি নিয়মিত এজিএম করে না, লভ্যাংশ দেয় না, অথবা যাদের উৎপাদন ছয় মাসের বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকে, তাদের ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

আরও পড়ুন