সোমবার ২১ জুলাই, ২০২৫
সর্বশেষ:
মার্কিন পাল্টা শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের বাস্তবসম্মত ও কৌশলগত প্রস্তুতি প্রয়োজন: ড. সেলিম রায়হান, সানেম এর নির্বাহী পরিচালক বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরতে চীনে সরকারি প্রতিনিধি দল ২০২৫ সালের জানুয়ারি-মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২১.৬% বৃদ্ধি পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদিত ২৫৩টি LEED আরএমজি কারখানার গর্বিত মালিক এখন বাংলাদেশ এসএমই খাতের ঋণ প্রাপ্তিতে সংগ্রাম: বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ বিতরণ বৃদ্ধির উদ্যোগ সত্ত্বেও সংকট গভীর পরিবহনে চাঁদাবাজি, দুর্বল বাজার মনিটরিং, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি, পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণ: ডিসিসিআই সংলাপে বক্তারা তুলা ও অন্যান্য ফাইবার আমদানিতে ২% আগাম আয়কর প্রত্যাহার করল এনবিআর ২০ মিলিয়ন ডলারের সাইবার জালিয়াতি বানচাল করার জন্য শ্রীলঙ্কার পিএবিসিকে সম্মানিত করল বাংলাদেশ ব্যাংক শুল্ক উদ্বেগের মধ্যে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কৌশলগত সমাধান হিসেবে ইউএস কটনকে দেখা হচ্ছে

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়েছে। এই পরিবর্তনের মধ্যে কিছু কোম্পানির উন্নতি হয়েছে, আবার কিছু কোম্পানির অবনতি হয়েছে।

যেসব কোম্পানির উন্নতি হয়েছে:

  • বিচাটেক: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।
  • ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স: এই কোম্পানিটিও ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।

যেসব কোম্পানির অবনতি হয়েছে:

  • জেনেক্সিল: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • সাইফপাওয়ার: এই কোম্পানিটিও ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • আরামিট: এই কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • শেফার্ড: এই কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।
  • এআইএল: এই কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে।

সাধারণত, যেসব কোম্পানি তাদের ঘোষিত লভ্যাংশ দিতে ব্যর্থ হয়, তাদের ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। অন্যদিকে, যেসব কোম্পানি তাদের লভ্যাংশ ঘোষণা ও বিতরণ করে, তাদের ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের নিয়ম অনুযায়ী, ‘এ’ ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হতে হলে কোম্পানিকে নিয়মিত বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে হবে এবং আর্থিক বছর শেষে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ বা তার বেশি লভ্যাংশ দিতে হবে।

অন্যদিকে, যেসব কোম্পানি নিয়মিত এজিএম করে না, লভ্যাংশ দেয় না, অথবা যাদের উৎপাদন ছয় মাসের বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকে, তাদের ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।