বুধবার ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
বিএপিএলসির সভাপতি রিয়াদ মাহমুদ, সহ-সভাপতি ইশতিয়াক আহমেদ ঢাবিতে চার দিনব্যাপী বিআইআইটি-আইআইআইটি উইন্টার স্কুল শুরু চলতি বছরে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত জনশক্তি রপ্তানি ১০ লক্ষাধিক খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ মোহাম্মদ জহুরুল ইসলামের ইন্তেকাল: বিআইআইটি-এর শোক নতুন পাঠ্যবই মুদ্রণ ও বিতরণে বিঘ্নের আশঙ্কা নেই: সালেহউদ্দিন বাংলাদেশের ঐতিহাসিক শ্রম সংস্কার, বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি লাভ ফরেন এক্সচেঞ্জ বাজার স্থিতিশীল রাখতে ১৩ ব্যাংক থেকে ২০২ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক বিজিএমইএ এর স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ সম্প্রসারণ: আরও ৪টি হাসপাতালের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর মিরসরাইয়ের বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে চীনা কোম্পানির ১০.৩২ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

রপ্তানি আয় বৃদ্ধি: দুই মাসে ৮.৬৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

ঢাকা – চলতি অর্থবছর ২০২৫-২৬-এর প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) বাংলাদেশের রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৮.৬৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০.৬১ শতাংশ বেশি।

তবে, সামগ্রিকভাবে এই প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক হলেও, আগস্ট ২০২৫-এ বার্ষিক প্রবৃদ্ধিতে ২.৯৩ শতাংশের সামান্য পতন দেখা গেছে। আগস্ট মাসের রপ্তানি আয় ছিল ৩.৯২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা গত বছরের আগস্টে অর্জিত ৪.০৩ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে সামান্য কম।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক বিশ্বব্যাপী চাহিদা ও সরবরাহ শৃঙ্খলে প্রভাব ফেলেছিল। এর ফলে বিশ্বব্যাপী ক্রেতাদের থেকে ক্রয়াদেশ কমে গিয়েছিল। তবে, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সফল আলোচনার মাধ্যমে শুল্ক হার চূড়ান্ত হওয়ার পর বাংলাদেশে রপ্তানি আদেশ পুনরায় বৃদ্ধি পেয়েছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) জানিয়েছে যে, অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের রপ্তানি কার্যকারিতা দেশের স্থিতিশীলতা প্রমাণ করে। তবে, আগস্ট মাসের এই ধীরগতি বৈশ্বিক বাজারের চাহিদা ও গতিশীলতার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে।

রপ্তানি আয় বৃদ্ধি: দুই মাসে ৮.৬৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

ঢাকা : চলতি অর্থবছর ২০২৫-২৬-এর প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) বাংলাদেশের রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৮.৬৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০.৬১ শতাংশ বেশি।

তবে, সামগ্রিকভাবে এই প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক হলেও, আগস্ট ২০২৫-এ বার্ষিক প্রবৃদ্ধিতে ২.৯৩ শতাংশের সামান্য পতন দেখা গেছে। আগস্ট মাসের রপ্তানি আয় ছিল ৩.৯২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা গত বছরের আগস্টে অর্জিত ৪.০৩ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে সামান্য কম।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক বিশ্বব্যাপী চাহিদা ও সরবরাহ শৃঙ্খলে প্রভাব ফেলেছিল। এর ফলে বিশ্বব্যাপী ক্রেতাদের থেকে ক্রয়াদেশ কমে গিয়েছিল। তবে, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সফল আলোচনার মাধ্যমে শুল্ক হার চূড়ান্ত হওয়ার পর বাংলাদেশে রপ্তানি আদেশ পুনরায় বৃদ্ধি পেয়েছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) জানিয়েছে যে, অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের রপ্তানি কার্যকারিতা দেশের স্থিতিশীলতা প্রমাণ করে। তবে, আগস্ট মাসের এই ধীরগতি বৈশ্বিক বাজারের চাহিদা ও গতিশীলতার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে।