ঢাকা, ১৯ জুলাই : বাংলাদেশ এখন যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদিত ২৫৩টি LEED (Leadership in Energy and Environmental Design) সনদপ্রাপ্ত তৈরি পোশাক কারখানার গর্বিত মালিক।
সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যানুসারে, দেশের আরও তিনটি কারখানা এই সনদ অর্জন করেছে। কারখানাগুলো হলো—টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের গোরাইয়ে অবস্থিত কমফিট রেইনবো ডাইং অ্যান্ড ফিনিশিং, হবিগঞ্জের মাধবপুরের নয়াপাড়া, সাইহামনগর-এর সাইহাম কটন মিলস লিমিটেড ইউনিট-২, এবং সাইহাম কটন মিলস লিমিটেড ইউনিট-১।
ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) কর্তৃক প্রদত্ত LEED সনদ সেইসব ভবন ও কারখানাকে স্বীকৃতি দেয়, যারা পরিবেশবান্ধব নির্মাণ অনুশীলনে উচ্চমান বজায় রাখে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০টি সর্বোচ্চ রেটিংপ্রাপ্ত LEED কারখানার মধ্যে ৯টি এবং শীর্ষ ১০০টির মধ্যে ৬৮টি কারখানার মালিক এখন বাংলাদেশ।
সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের ২৫৩টি LEED-সনদপ্রাপ্ত আরএমজি কারখানার মধ্যে ১০৫টি প্লাটিনাম (সর্বোচ্চ স্তর), ১৩২টি গোল্ড এবং ১২টি সিলভার মর্যাদা অর্জন করেছে। এই কারখানাগুলো পরিবেশগত টেকসইতার প্রতি তাদের অঙ্গীকার প্রদর্শন করে, যেখানে কম শক্তি ও পানি ব্যবহার এবং কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মতো বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদিত ২৫৩টি LEED আরএমজি কারখানার গর্বিত মালিক এখন বাংলাদেশ
ঢাকা, ১৯ জুলাই (ইউএনবি)- বাংলাদেশ এখন যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদিত ২৫৩টি LEED (Leadership in Energy and Environmental Design) সনদপ্রাপ্ত তৈরি পোশাক কারখানার গর্বিত মালিক।
সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যানুসারে, দেশের আরও তিনটি কারখানা এই সনদ অর্জন করেছে। কারখানাগুলো হলো—টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের গোরাইয়ে অবস্থিত কমফিট রেইনবো ডাইং অ্যান্ড ফিনিশিং, হবিগঞ্জের মাধবপুরের নয়াপাড়া, সাইহামনগর-এর সাইহাম কটন মিলস লিমিটেড ইউনিট-২, এবং সাইহাম কটন মিলস লিমিটেড ইউনিট-১।
ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) কর্তৃক প্রদত্ত LEED সনদ সেইসব ভবন ও কারখানাকে স্বীকৃতি দেয়, যারা পরিবেশবান্ধব নির্মাণ অনুশীলনে উচ্চমান বজায় রাখে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০টি সর্বোচ্চ রেটিংপ্রাপ্ত LEED কারখানার মধ্যে ৯টি এবং শীর্ষ ১০০টির মধ্যে ৬৮টি কারখানার মালিক এখন বাংলাদেশ।
সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের ২৫৩টি LEED-সনদপ্রাপ্ত আরএমজি কারখানার মধ্যে ১০৫টি প্লাটিনাম (সর্বোচ্চ স্তর), ১৩২টি গোল্ড এবং ১২টি সিলভার মর্যাদা অর্জন করেছে। এই কারখানাগুলো পরিবেশগত টেকসইতার প্রতি তাদের অঙ্গীকার প্রদর্শন করে, যেখানে কম শক্তি ও পানি ব্যবহার এবং কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মতো বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।