রবিবার ২০ জুলাই, ২০২৫
সর্বশেষ:
২০২৫ সালের জানুয়ারি-মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২১.৬% বৃদ্ধি পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদিত ২৫৩টি LEED আরএমজি কারখানার গর্বিত মালিক এখন বাংলাদেশ এসএমই খাতের ঋণ প্রাপ্তিতে সংগ্রাম: বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ বিতরণ বৃদ্ধির উদ্যোগ সত্ত্বেও সংকট গভীর পরিবহনে চাঁদাবাজি, দুর্বল বাজার মনিটরিং, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি, পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণ: ডিসিসিআই সংলাপে বক্তারা তুলা ও অন্যান্য ফাইবার আমদানিতে ২% আগাম আয়কর প্রত্যাহার করল এনবিআর ২০ মিলিয়ন ডলারের সাইবার জালিয়াতি বানচাল করার জন্য শ্রীলঙ্কার পিএবিসিকে সম্মানিত করল বাংলাদেশ ব্যাংক শুল্ক উদ্বেগের মধ্যে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কৌশলগত সমাধান হিসেবে ইউএস কটনকে দেখা হচ্ছে দুর্নীতির অভিযোগের মুখে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ-আল মাসুদের পদত্যাগ বাংলাদেশ ব্যাংকের টেকসই আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তালিকায় শীর্ষে ১০ ব্যাংক ও ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশে সোনার দামের উঠানামা: ২০২৪ সালের বিশ্লেষণ

ঢাকায় একটি সোনার দোকান

২০২৪ সালে বাংলাদেশের সোনার বাজার অত্যন্ত অস্থির ছিল। বছরটিতে মোট ৬২ বার সোনার দাম পরিবর্তন হয়েছে, যার মধ্যে ৩৫ বার দাম বেড়েছে এবং ২৭ বার কমেছে। বছরের শুরুতে ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ছিল ১ লক্ষ ১২ হাজার ৪৪১ টাকা এবং শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৩৮ হাজার ২৮৮ টাকা।

দামের উঠানামা: বছরের মধ্যে সোনার দামে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা এবং সর্বনিম্ন ছিল ১ লক্ষ ১০ হাজার ৬৯১ টাকা।

দাম বৃদ্ধির কারণ: সোনার দামের এই উঠানামার প্রধান কারণ হিসেবে বিশ্ববাজারে সোনার দামের পরিবর্তন, মুদ্রাস্ফীতি এবং স্থানীয় বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের ভারসাম্যহীনতা উল্লেখ করা যেতে পারে।

বাজুসের ভূমিকা: বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) নিয়মিতভাবে সোনার দাম নির্ধারণ করেছে এবং বাজারের পরিস্থিতি অনুযায়ী দাম পরিবর্তন করেছে।

দাম বৃদ্ধির প্রভাব: সোনার দামের এই উঠানামা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলেছে এবং সোনার বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

২০২৪ সাল সোনার বাজারের জন্য অত্যন্ত চঞ্চল এক বছর ছিল। সোনার দামের এই উঠানামা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকতে পারে। তাই সোনা কেনার আগে বাজারের পরিস্থিতি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা জরুরি।