শুক্রবার ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ:
ইইউ’র পণ্য সরবরাহে নতুন ডিউ ডিলিজেন্স আইন: চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে স্টারলিংকের অনুমোদিত রিসেলার হলো রবি শ্রম আইন সংস্কারে বাস্তবসম্মত ও বাস্তবভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের আহ্বান নিয়োগকর্তাদের পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে আর্থিক বরাদ্ধ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি বিজিএমইএ’র কৃতজ্ঞতা সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় ৪৯তম স্থানে নেমে গেলেন আজিজ খান বাংলাদেশকে দক্ষতায় এগিয়ে নিতে এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার সমুদ্রই হবে বিশ্ব বাণিজ্যের পথে বাংলাদেশের মহাসড়ক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও বিদেশি কর্মীদের নিরাপত্তা ছাড়পত্র পুরোপুরি ডিজিটাল হচ্ছে পোশাক শিল্পে টেকসই সরবরাহ চেইন নিশ্চিত করতে বিজিএমইএ-বায়ারস ফোরামের বৈঠক

বাংলাদেশে সোনার দামের উঠানামা: ২০২৪ সালের বিশ্লেষণ

ঢাকায় একটি সোনার দোকান

২০২৪ সালে বাংলাদেশের সোনার বাজার অত্যন্ত অস্থির ছিল। বছরটিতে মোট ৬২ বার সোনার দাম পরিবর্তন হয়েছে, যার মধ্যে ৩৫ বার দাম বেড়েছে এবং ২৭ বার কমেছে। বছরের শুরুতে ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ছিল ১ লক্ষ ১২ হাজার ৪৪১ টাকা এবং শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৩৮ হাজার ২৮৮ টাকা।

দামের উঠানামা: বছরের মধ্যে সোনার দামে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা এবং সর্বনিম্ন ছিল ১ লক্ষ ১০ হাজার ৬৯১ টাকা।

দাম বৃদ্ধির কারণ: সোনার দামের এই উঠানামার প্রধান কারণ হিসেবে বিশ্ববাজারে সোনার দামের পরিবর্তন, মুদ্রাস্ফীতি এবং স্থানীয় বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের ভারসাম্যহীনতা উল্লেখ করা যেতে পারে।

বাজুসের ভূমিকা: বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) নিয়মিতভাবে সোনার দাম নির্ধারণ করেছে এবং বাজারের পরিস্থিতি অনুযায়ী দাম পরিবর্তন করেছে।

দাম বৃদ্ধির প্রভাব: সোনার দামের এই উঠানামা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলেছে এবং সোনার বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

২০২৪ সাল সোনার বাজারের জন্য অত্যন্ত চঞ্চল এক বছর ছিল। সোনার দামের এই উঠানামা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকতে পারে। তাই সোনা কেনার আগে বাজারের পরিস্থিতি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা জরুরি।