মঙ্গলবার ৩ জুন, ২০২৫
সর্বশেষ:
আইসিএবি বাজেটের কৌশলগত পদ্ধতিকে অভিনন্দন জানিয়েছে, ‘ক্যাশলেস কোম্পানি’ কর পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে FICCI কিছু বাজেট পদক্ষেপের প্রশংসা করেছে এবং কর বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাজেট ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ: ঢাকা চেম্বার বাজেটে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫.৬৪ লক্ষ কোটি টাকা, ঘাটতি ২.২৬ লক্ষ কোটি টাকা নতুন বাজেটে মোবাইল ও ইন্টারনেটের খরচ কমবে বাজেটে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি এবং সংরক্ষণ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপর জোর দেওয়া হয়েছে বাজেটে ব্যাংক আমানতের উপর আবগারি শুল্ক অব্যাহতি ৩.০ লক্ষ টাকায় উন্নীত বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণের উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি করবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশ ব্যাংক ছয়টি নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করেছে

বাংলাদেশে সোনার দামের উঠানামা: ২০২৪ সালের বিশ্লেষণ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp
Share on print
ঢাকায় একটি সোনার দোকান

২০২৪ সালে বাংলাদেশের সোনার বাজার অত্যন্ত অস্থির ছিল। বছরটিতে মোট ৬২ বার সোনার দাম পরিবর্তন হয়েছে, যার মধ্যে ৩৫ বার দাম বেড়েছে এবং ২৭ বার কমেছে। বছরের শুরুতে ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ছিল ১ লক্ষ ১২ হাজার ৪৪১ টাকা এবং শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৩৮ হাজার ২৮৮ টাকা।

দামের উঠানামা: বছরের মধ্যে সোনার দামে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা এবং সর্বনিম্ন ছিল ১ লক্ষ ১০ হাজার ৬৯১ টাকা।

দাম বৃদ্ধির কারণ: সোনার দামের এই উঠানামার প্রধান কারণ হিসেবে বিশ্ববাজারে সোনার দামের পরিবর্তন, মুদ্রাস্ফীতি এবং স্থানীয় বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের ভারসাম্যহীনতা উল্লেখ করা যেতে পারে।

বাজুসের ভূমিকা: বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) নিয়মিতভাবে সোনার দাম নির্ধারণ করেছে এবং বাজারের পরিস্থিতি অনুযায়ী দাম পরিবর্তন করেছে।

দাম বৃদ্ধির প্রভাব: সোনার দামের এই উঠানামা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলেছে এবং সোনার বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

২০২৪ সাল সোনার বাজারের জন্য অত্যন্ত চঞ্চল এক বছর ছিল। সোনার দামের এই উঠানামা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকতে পারে। তাই সোনা কেনার আগে বাজারের পরিস্থিতি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা জরুরি।

আরও পড়ুন