সোমবার ৫ মে, ২০২৫
সর্বশেষ:
আসন্ন বাজেটে ব্যবসা বান্ধব নীতি প্রণয়নের পক্ষে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশিদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা পুনঃস্থাপনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি কোরবানির পশুর দাম নিয়ন্ত্রণে চাঁদাবাজি রোধে কাজ করছে সরকার: উপদেষ্টা চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ প্রবাসীরা এপ্রিলে বাংলাদেশে ২.৭৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে ৩৬টি তালিকাভুক্ত ব্যাংকের মধ্যে ১৯টি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লভ্যাংশ ঘোষণার অনুমোদন পায়নি ঈদ-উল-আযহার আগে নতুন ডিজাইনের নোট ছাড়ার পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক ঢাবিতে ‘কুরআন নাযিলের উদ্দেশ্য: সমাজ ও রাষ্ট্রে কুরআন থেকে কল্যাণ লাভের উপায়’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত সরকার গত ১৬ বছরে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহযোগিতা চাইবে: প্রেস সচিব শফিকুল আলম

ঈদ-উল-আযহার আগে নতুন ডিজাইনের নোট ছাড়ার পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp
Share on print

ঢাকা, ৪ মে: ঈদ-উল-আযহার আগে বাজারে নতুন ডিজাইনের নোট ছাড়ার পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

নতুন নোটে জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থান এর গ্রাফিতি থাকবে। এর পাশাপাশি দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির চিহ্নও থাকবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে।

গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে ‘নতুন নোট’ নিয়ে আলোচনা চলছে। ক্ষোভ ও বিতর্ক এড়াতে সরকার ইতিমধ্যেই মুদ্রিত নোট ছাড়ায়নি।তবে রাজনৈতিক পরিবর্তনের ৯ মাস পরেও নতুন ডিজাইনের নোট এখনও বাজারে আসেনি। ব্যাংক নোটে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি থাকায়, ঈদ-উল-ফিতরের জন্য নতুন নোট ছাড়া হয়নি।

ফলস্বরূপ, খোলা বাজারে ছেঁড়া নোট বিনিময় করতে গিয়ে গ্রাহকরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।নতুন নোটের সংকটের কারণে গ্রাহকদের হাতে ছেঁড়া নোটের সংখ্যা বেড়েছে। রাজধানীর গুলিস্তান ও মতিঝিল এলাকায় অনেকেই পুরনো বা ছেঁড়া নোট বিনিময় করছেন।যদিও ভল্টে বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত নোট রয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকগুলি গ্রাহকদের কাছে তা দিতে পারছে না।বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, নতুন ডিজাইনের নোট ছাপাতে কমপক্ষে এক থেকে দেড় বছর সময় লাগে।

তবে গ্রাহকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ঈদুল আজহার আগে নতুন নোট বাজারে ছাড়া হবে বলে তিনি জানান।তিনি আরও বলেন, ৯টি নতুন ধরণের নোট ছাপা হলেও, তাৎক্ষণিকভাবে সব নোট পাওয়া যাবে না।বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, প্রতি বছর বিভিন্ন মূল্যমানের ১৫০ কোটি নতুন নোটের চাহিদা থাকলেও, সিকিউরিটি প্রেস প্রায় ১২০ কোটি নোট ছাপাতে পারে।

আরও পড়ুন